স্বামী তার স্ত্রীর যোনি এবং স্ত্রী তার স্বামী (পুরুষাঙ্গ+যোনি) চুষতে পারবে কি?.... - আইসিটিনোহাম

শিরোনাম

Post Top Ad

ইটাপোতা কলোনী জামে মসজিদ কম্প্লেক্স এন্ড তা’লিমুল কোরআন নুরানী ও হাফিজিয়া মাদ্রাসা- এখানে শিশু হইতে চতুর্থ শ্রেণি পর্যন্ত ছাত্র-ছাত্রী ভর্তি চলিতেছে, হিফয বিভাগে শুধুমাত্র ছাত্র ভর্তি চলিতেছে। যোগাযোগে-মুহতামিম অত্র মাদ্রাসা

পরিচিতি

পরিচিতি

মাদ্রাসার ফটক

প্রতিষ্ঠানের নাম:
ইটাপোতা কলোনী জামে মসজিদ কম্প্লেক্স এন্ড তা’লিমুল কোরআন
নুরানী ও হাফিজিয়া মাদ্রাসা

    গ্রাম : ইটাপোতা
    ইউনিয়ন : মোগলহাট
    ডাকঘর : মোগলহাট, 5501
    উপজেলা/থানা : লালমনিরহাট
    জেলা : লালমনিরহাট
    বাংলাদেশ।

নোটিশ বোর্ড

শ্রেণি সমূহ

1. নুরানী শাখা

    ক. শিশু শ্রেণি
    খ. প্রথম শ্রেণি
    গ. দ্বিতীয় শ্রেণি
    ঘ. তৃতীয় শ্রেণি
    ঙ. চতুর্থ শ্রেণি
2. হিফজ শাখা
    ক. নাজেরা
    খ. হিফজ

স্বামী তার স্ত্রীর যোনি এবং স্ত্রী তার স্বামী (পুরুষাঙ্গ+যোনি) চুষতে পারবে কি?....

1. প্রশ্নঃ স্ত্রীর মুখে লিঙ্গ দেওয়া জায়েজ আছে কি?

2. প্রশ্নঃ বউয়ের যোনিতে কি মুখ দেওয়া যাবে?

3. প্রশ্নঃ স্বামী তার স্ত্রীর যোনি এবং  স্ত্রী তার স্বামী (পুরুষাঙ্গ+যোনি) চুষতে পারবে কি?
উপরের প্রশ্ন ৩ টি কিন্তু মূলে জবাব একটি। তাই তিনটির প্রশ্নের জবাব এক সাথে দিয়ে দিলাম। স্ত্রী তার স্বামী (পুরুষাঙ্গ+যোনি) চুষতে পারবে কি?
উপরের প্রশ্ন ৩ টি কিন্তু মূলে জবাব একটি। তাই তিনটির প্রশ্নের জবাব এক সাথে দিয়ে দিলাম।
উত্তরঃ মা আয়েশা সিদ্দিকা (রাঃ) বলেছেনঃ নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তিনি আমার লজ্জাস্থান দেখেন নি এবং আমিও নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের লজ্জাস্থান দেখেনি। তাছাড়া নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম নিষেধ করেছেন লজ্জাস্থানে না তাকাতে।
কেননা তাতে নাকী চোখের জ্যোতি কমে যায়।

দ্বিতীয়ত্বঃ যৌনাঙ্গতে মুখ লাগানো এটি একটি পুশুভিক্তিক আচরণ। যৌনাঙ্গতে মুখ লাগানো এটা
সভ্য মানুষের আচরণ হতে পারেনা। পুশুদের হাত নেই বলেই তার সঙ্গীনিকে মুখ দ্বারা উত্তেজিত করে। কিন্তু আপনার তো হাত আছে। আপনার হাত থাকতে কেনো আপনি (পুরুষ ও নারী) কেনো যৌনাঙ্গতে মুখ লাগিয়ে আপনার সঙ্গীনিকে উত্তেজিত করবেন?? আমার জানা মতে পুশুরাও তো যৌনাঙ্গতে মুখ লাগায় না। তবে আপনি কেনো সৃষ্টির সেরা হয়ে যৌনাঙ্গতে মুখ লাগাবেন???
 এটা তো প্রসাবের রাস্তা। আপনি কি যে পাত্রে প্রসাব করেন সে পাত্রে কি খাদ্য রেখে খাবেন??? আপনার রুচিতে হলে খেতে পারেন আমার কোনো আপত্তি নেই। আমার এই কথার বিপরীতে যদি আপনি বলেন এটা (যৌনাঙ্গ) তো ধোয়া ও পরিস্কার থাকে। জবাবে আমি আপনাকে বলবো আপনি কারো বাসায় মেহমান হয়ে গেলেন। আপনার সামনে সে বাসার মালিকের ছোট্ট ছেলে ফল রাখার পাত্রেতে প্রসাব করে দিল এবং বাসার মালিক তা ধুয়ে সে পাত্রে আপনাকে ফল বা খাবার আপনি কি সে খাবার খাবেন? অবশ্য আপনার রুচিতে হলে খেতে পারেন। আপনি তাকান তো আপনার নিজের দিকে। আপনি যখন আপনার মায়ের গর্ভে ছিলেন, তখন মহান আল্লাহ আপনার মায়ের মাসিকের রক্ত বন্ধ করে সে রক্ত দিয়ে আপনার প্রাণ বাঁচিয়েছেন। সে মাসিকের রক্ত কি আপনাকে মুখ দিয়ে পান করিয়েছেন না কি নাড়ী দিয়ে। মহান আল্লাহ মাসিকের রক্ত নাড়ী দিয়ে আপনার দেহ প্রবেশ করিয়ে আপনার প্রাণ রক্ষা করেছেন। কেনো
করেছেন? উত্তর হচ্ছে এই রক্ত যদি আপনার মুখ দিয়ে আপনার দেহে প্রবেশ করাতেন তাহলে আপনার মুখ টা নাপাক হয়ে যেত। তা হলে আপনি দুনিয়াতে এসে অপবিত্র মুখ দিয়ে মহান আল্লাহর নাম নিতেন। আপনি যাতে পবিত্র মুখ দিয়ে মহান আল্লাহর নাম জপতে পারেন সে জন্য মহান আল্লাহ এই ব্যবস্থার মাধ্যমে মায়ের গর্ভে আপনার প্রাণ বাঁচিয়েছেন।
 তৃতীয়তঃ যৌনাঙ্গতে মুখ লাগালে  যৌনাঙ্গতে লেগে থাকা জীবাণু আপনার দেহে প্রবেশ করবে। তাতে আপনি অসুস্থ হওয়ার সম্ভবনা আছে। তাছাড়া আপনি যৌনাঙ্গতে মুখ লাগাবেন সে যদি যৌন রোগে আক্রান্ত হয়ে থাকে তখন আপনি কি করবেন???

এখন আপনি যদি প্রশ্ন করেন ডাক্তারেরা তো বলে যৌনাঙ্গতে মুখ লাগাতে। উত্তরে আমি বলতে চাই, ডাক্তারেরাতো বলে পানি ফুটালে পানিতে থাকা জীবাণুরা মরে যায়। কিন্তু পানিতে থাকা জীবাণুরা মরে কি উড়ে যায় নাকি সে জীবাণু পানিতেই থেকে যায়??? এখন আপনি যদি সে পানি খান তাহলে মরা জীবাণুর সাথেই সে পানি খাচ্ছেন। 

এই পোস্ট টি যারা পড়েছেন তাদের মনে আবার এই প্রশ্ন জাগতে পারে যে লোকদের মনে এ রকম প্রশ্ন আসে কেন???

উত্তর হচ্ছে পর্ণ ভিডিওর প্রভাব। মোবাইল ফোনে ভিডিও দেখার  সুবিধা থাকার কারণে পর্ণ ভিডিও এখন সবার হাতে হাতে চলে এসেছে। পর্ণ ভিডিওতে বিশ্ব বেশ্যারা যা করে তা দেখে তাদের মনে এই ধরণের প্রশ্ন জাগে। যারা এই প্রশ্ন গুলো করেছে আপনি তাদের কে সাধুবাদ জানাবো। কেনোনা তারা এই প্রশ্ন গুলো করার কারনে এই পোস্ট টি লিখতে পেরেছি যার কারণে তারা হয়ত এই কাজ করা থেকে বিরত থাকবে। তারা যদি এই প্রশ্ন না করে ঐ বেশ্যাদের মতো কাজ চালিয়ে যেত তাহলে মানুষ এই সত্যটা জানতে পারতো না।

No comments:

Post a Comment