কারো সাথে হাত মেলাবার সময় দস্তানা পরতেন, মুখে মাস্ক লাগাতেন।নিজের দেখাশোনা করার জন্য বাড়িতে 12 জন
ডাক্তার নিযুক্ত করে ছিলেন,যারা তার মাথার চুল থেকে পায়ের নখ পর্যন্ত প্রতিদিন পরিক্ষা করতো। খাবার ল্যাবরেটরিতে পরিক্ষা করে খাওয়ানো হত।প্রতিদিন ব্যায়াম করানোর জন্য 15 জন লোক ছিল।মাইকেল জ্যাকসন 150 বছর বেঁচে থাকার লক্ষ্যে এগিয়ে চলে ছিলেন। Oxygen যুক্ত বেডে ঘুমাতেন।নিজের জন্য Organ Donar রেডি করে রেখেছিলেন।
ডাক্তার নিযুক্ত করে ছিলেন,যারা তার মাথার চুল থেকে পায়ের নখ পর্যন্ত প্রতিদিন পরিক্ষা করতো। খাবার ল্যাবরেটরিতে পরিক্ষা করে খাওয়ানো হত।প্রতিদিন ব্যায়াম করানোর জন্য 15 জন লোক ছিল।মাইকেল জ্যাকসন 150 বছর বেঁচে থাকার লক্ষ্যে এগিয়ে চলে ছিলেন। Oxygen যুক্ত বেডে ঘুমাতেন।নিজের জন্য Organ Donar রেডি করে রেখেছিলেন।
যাদের সমস্ত খরচ নিজে বহন করতেন,যাতে হঠাৎ দরকার পড়লেই তারা Kidney, Lungs,Eye etc organ মাইকেলকে দিতে পারে। পারলেন না হেরে গেলেন। মাত্র 50 বছরে জীবনে।25th June 2009 সালে ওনার হৃৎপিণ্ড স্তব্ধ হয়ে গেল। নিজের ঘরে থাকা 12 জন ডাক্তারের চেষ্টা কোনো কাজেই লাগলোনা। Los Angeles, California র সমস্ত ডাক্তার একত্রে চেষ্টা করেও তাকে বাঁচাতে পারলেন না। জীবনের শেষ 25 বছর ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া একপাও চলতেন না। যে নিজেকে 150 বছর বাঁচার স্বপ্ন দেখাতেন। তার স্বপ্ন অধরাই রয়ে গেল।
মাইকেল জ্যাকসনের অন্তিমযাত্রা 2.5 million লোক Live দেখেছিল,যেটা আজ পর্যন্ত সব থেকে বড় Live telecast ছিল। তার মৃত্যু দিন অর্থাৎ 25th June 2009, 3.15 pm Wikipedia, Twitter, AOL's Instant messenger বন্ধ হয়ে গিয়েছিল।
Google's এ 8 lac লোক একসাথে মাইকেল জ্যাকসন সার্চ করে ছিল। অতিরিক্ত সার্চের জন্য Google traffic জ্যাম হয়ে গিয়েছিল, প্রায় আড়াই ঘণ্টা Google কাজ করেনি।
মৃত্যুকে চ্যালেঞ্জ জানাতে গিয়ে নিজেই চ্যালেঞ্জের কাছে হেরে গেলেন।
আল্লাহ্ বলেন,
"হে নবী!(সাঃ) ওদের বলুন যে মৃত্যু থেকে তোমরা পালাতে চাচ্ছ, তোমাদেরকে সে মৃত্যুর মুখোমুখি হতেই হবে। শেষ পর্যন্ত তোমাদের কে হাজির করা হবে দৃশ্য ও অদৃশ্যের পরীক্ষা পরিজ্ঞাতা আল্লাহর কাছে। জীবন দশায় যা করেছ তা তোমরা তখন পুরোপুরি জানতে ও উপলব্ধি করতে পারবে।"
[সূরা-জুমআঃ-আয়াত-৮]
No comments:
Post a Comment