স্বামীর হক আদায় না করলে কি হয় ?
১। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম মেরাজের রাতে জাহান্নামে এক মহিলাকে তার জিহ্বার দ্বারা ঝুলন্ত অবস্থায় দেখলেন। রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম জিব্রাইল (আঃ)কে এর কারণ জিজ্ঞাসা করলে জিব্রাইল (আঃ) জবাবে বললেন, এই মহিলা তার স্বামীর সাথে অশ্লীল ভাষায় কথা বলতো এবং স্বামীকে কষ্ট দিতো।
১। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম মেরাজের রাতে জাহান্নামে এক মহিলাকে তার জিহ্বার দ্বারা ঝুলন্ত অবস্থায় দেখলেন। রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম জিব্রাইল (আঃ)কে এর কারণ জিজ্ঞাসা করলে জিব্রাইল (আঃ) জবাবে বললেন, এই মহিলা তার স্বামীর সাথে অশ্লীল ভাষায় কথা বলতো এবং স্বামীকে কষ্ট দিতো।
২। যখনই কোন স্ত্রী তার স্বামীকে কষ্ট দেয় তখনই তার স্বামীর জন্য নির্ধারিত হুর বলতে যাকে, হে নারী! তুমি তাকে কষ্ট দিওনা। আল্লাহ তোমাকে ধ্বংস করুন। তিনি তো তোমার কাছে মেহমান। অচিরেই তিনি তোমাকে ছেড়ে আমাদের কাছে চলে আসবেন। (তিরমিযী শরীফ)
৩। রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, তিন ব্যক্তির নামাজ কবুল হয় না এবং তাদের নেকী আকাশে উঠেনা। (ক) পলাতক গোলাম, যখন পর্যন্ত সে তার মনিবের হাতে ধরা না দেয়। (খ) ঐ নারী যার উপর তার স্বামী নারাজ, যখন পর্যন্ত সে তার স্বামীকে রাজী না করে। (গ) মাতাল, যখন পর্যন্ত সে হুঁশে না আসে।
৪। স্বামী যদি স্ত্রীকে বিছানায় ডাকে কিন্তু সে না আসে আর স্বামী নারাজ অবস্থায় রাত কাটায়, ঐ স্ত্রীর প্রতি সকাল পর্যন্ত ফেরেশতারা অভিশাপ করতে থাকে।
৫। অন্য এক হাদীসে আছে, যে স্ত্রী তার স্বামীর বিছানা পরিত্যাগ করে রাত কাটায়, ফেরেশতারা সকাল পর্যন্ত তাকে অভিশাপ দিতে থাকে।
৬। একটি হাদীসে বর্ণিত আছে, রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এরশাদ করেন, তোমাদের ঐ সব নারীগণও জান্নাতী, যারা অধিক পরিমাণ সন্তান জন্ম দেয় ও অধিক ভালবাসে। স্বামীর রাগাম্বিত অবস্থায় বা নিজের রাগের অবস্থায় স্বামীর কাছে এসে স্বামীর হাতে হাত রেখে বলে, আমি নিদ্রার স্বাদ গ্রহণ করবো না যতক্ষণ না আপনি সন্তুষ্ট হবেন। এভাবে স্বামীকে সন্তুষ্ট করে নেয়।
No comments:
Post a Comment